ঢাকা | বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে আদালতের নির্দেশে দাফনের ৮ বছর পর মরদেহ উত্তোলন করেছে পুলিশ

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে আদালতের নির্দেশে দাফনের ৮ বছর পর মাজিদ হোসেন (৫০) নামে এক হোমিওপ্যাথি
  • আপলোড তারিখঃ 19-02-2025 ইং |
  • নিউজটি দেখেছেনঃ 1236166 জন
ঝিনাইদহে আদালতের নির্দেশে দাফনের ৮ বছর পর মরদেহ উত্তোলন করেছে পুলিশ ছবির ক্যাপশন: ঝিনাইদহে আদালতের নির্দেশে দাফনের ৮ বছর পর মরদেহ উত্তোলন করেছে পুলিশ
ad728

সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহ ।।  ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে আদালতের নির্দেশে দাফনের ৮ বছর পর মাজিদ হোসেন (৫০) নামে এক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের মরদেহ উত্তোলন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কালীগঞ্জ উপজেলার রাড়িপাড়া গ্রামে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন আলমের নেতৃত্বে মরদেহ উত্তোলন করা হয়। উল্লেখ্য মাজিদ হোসেন একই উপজেলার রাড়িপাড়া গ্রামের তাবারক আলী বিশ্বাসের ছেলে।  ২০১৭ সালের ৫ মার্চ তিনি কালীগঞ্জ শহরের আড়পাড়া গ্রামে তার আপন চাচাতো ভাই সাজ্জাদ হোসেনের বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন। তবে সে সময় পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ দাফন করা হয়। কিন্তু ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মাজিদ হোসেনের ছোট ভাই আব্দুল আলিম দাবি করেন যে তার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন, যেখানে চাচাতো ভাই সাজ্জাদ হোসেনকে আসামি করা হয়। আদালতের নির্দেশে মরদেহ উত্তোলন মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ঝিনাইদহ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল আওয়াল মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নির্ধারণের জন্য মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ দেন। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন আলমের উপস্থিতিতে তদন্ত কর্মকর্তা ও চিকিৎসকদের সমন্বয়ে মরদেহ উত্তোলনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এ বিষয়ে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন আলম বলেন, “আদালতের নির্দেশে মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।” এখন ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করেই নিশ্চিত হওয়া যাবে, এটি স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল নাকি হত্যাকাণ্ড।


নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ ডেইলি ভোরের সকাল

কমেন্ট বক্স
notebook

নড়াইলের বাঁশগ্রামে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা